তথ্য পাওয়ার ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ও সোশ্যাল মিডিয়া দুর্দান্ত উৎস হতে পারে, তবে এর মানে এই নয় যে এখানে পাওয়া সব তথ্যই সঠিক বা বিশ্বাসযোগ্য। খারাপ কনটেন্টের মধ্যে থেকে ভালোটা বেছে নিতে, মা-বাবাদের তাদের কিশোর-কিশোরী সন্তানকে তার অনলাইন মিডিয়া লিটারেসি অর্থাৎ সোশ্যাল মিডিয়ার কনটেন্ট সম্পর্কিত জ্ঞান লাভ করতে সাহায্য করতে হবে।
প্রাপ্তবয়স্কদের মতো, কিশোর-কিশোরীদেরও দক্ষ হতে হবে যাতে তারা বুঝতে পারেন যে কোন তথ্য বিশ্বাসযোগ্য ও কোনটি নয়, মিডিয়াতে বা ছবিতে কারসাজি করা হয়েছে কি না এবং সত্যি নয় বা যাচাই করা যায় না এমন কনটেন্ট অনলাইনে শেয়ার না করার মতো ভালো অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।