Meta
© 2025 Meta
ভারত

Meta
FacebookThreadsInstagramXYouTubeLinkedIn
অন্যান্য সাইট
ট্রান্সপারেন্সি সেন্টারMeta-র সেফটি সেন্টারMeta-র প্রাইভেসি সেন্টারMeta সম্পর্কেMeta-র হেল্প সেন্টার

Instagram
Instagram তত্ত্বাবধানInstagram-এ মা-বাবাদের জন্য বানানো গাইডInstagram-র হেল্প সেন্টারInstagram-র ফিচারInstagram হেনস্থা-বিরোধী

Facebook ও Messenger
Facebook তত্ত্বাবধানFacebook-র হেল্প সেন্টারMessenger-র হেল্প সেন্টারMessenger-র ফিচারFacebook-র প্রাইভেসি সেন্টারজেনারেটিভ AI

রিসোর্স
রিসোর্স হাবMeta HC: নিরাপত্তা উপদেষ্টা কাউন্সিলকো-ডিজাইন প্রোগ্রাম

সাইটের শর্তাবলী ও নীতি
কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ডপ্রাইভেসি পলিসিশর্তাবলীকুকি পলিসিসাইটম্যাপ

অন্যান্য সাইট
ট্রান্সপারেন্সি সেন্টার
Meta-র সেফটি সেন্টার
Meta-র প্রাইভেসি সেন্টার
Meta সম্পর্কে
Meta-র হেল্প সেন্টার
Instagram
Instagram তত্ত্বাবধান
Instagram-এ মা-বাবাদের জন্য বানানো গাইড
Instagram-র হেল্প সেন্টার
Instagram-র ফিচার
Instagram হেনস্থা-বিরোধী
রিসোর্স
রিসোর্স হাব
Meta HC: নিরাপত্তা উপদেষ্টা কাউন্সিল
কো-ডিজাইন প্রোগ্রাম
Facebook ও Messenger
Facebook তত্ত্বাবধান
Facebook-র হেল্প সেন্টার
Messenger-র হেল্প সেন্টার
Messenger-র ফিচার
Facebook-র প্রাইভেসি সেন্টার
জেনারেটিভ AI
সাইটের শর্তাবলী ও নীতি
কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড
প্রাইভেসি পলিসি
শর্তাবলী
কুকি পলিসি
সাইটম্যাপ
অন্যান্য সাইট
ট্রান্সপারেন্সি সেন্টার
Meta-র সেফটি সেন্টার
Meta-র প্রাইভেসি সেন্টার
Meta সম্পর্কে
Meta-র হেল্প সেন্টার
Instagram
Instagram তত্ত্বাবধান
Instagram-এ মা-বাবাদের জন্য বানানো গাইড
Instagram-র হেল্প সেন্টার
Instagram-র ফিচার
Instagram হেনস্থা-বিরোধী
রিসোর্স
রিসোর্স হাব
Meta HC: নিরাপত্তা উপদেষ্টা কাউন্সিল
কো-ডিজাইন প্রোগ্রাম
Facebook ও Messenger
Facebook তত্ত্বাবধান
Facebook-র হেল্প সেন্টার
Messenger-র হেল্প সেন্টার
Messenger-র ফিচার
Facebook-র প্রাইভেসি সেন্টার
জেনারেটিভ AI
সাইটের শর্তাবলী ও নীতি
কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড
প্রাইভেসি পলিসি
শর্তাবলী
কুকি পলিসি
সাইটম্যাপ
অন্যান্য সাইট
ট্রান্সপারেন্সি সেন্টার
Meta-র সেফটি সেন্টার
Meta-র প্রাইভেসি সেন্টার
Meta সম্পর্কে
Meta-র হেল্প সেন্টার
Instagram
Instagram তত্ত্বাবধান
Instagram-এ মা-বাবাদের জন্য বানানো গাইড
Instagram-র হেল্প সেন্টার
Instagram-র ফিচার
Instagram হেনস্থা-বিরোধী
Facebook ও Messenger
Facebook তত্ত্বাবধান
Facebook-র হেল্প সেন্টার
Messenger-র হেল্প সেন্টার
Messenger-র ফিচার
Facebook-র প্রাইভেসি সেন্টার
জেনারেটিভ AI
রিসোর্স
রিসোর্স হাব
Meta HC: নিরাপত্তা উপদেষ্টা কাউন্সিল
কো-ডিজাইন প্রোগ্রাম
সাইটের শর্তাবলী ও নীতি
কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড
প্রাইভেসি পলিসি
শর্তাবলী
কুকি পলিসি
সাইটম্যাপ

বাস্তব ও ডিজিটাল জগতের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা

Meta

12 মার্চ, 2024

  • Facebook আইকন
  • সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম X আইকন
  • ক্লিপবোর্ড আইকন
তিনজন কিশোর-কিশোরী বসার ঘরে একসাথে বসে হাসাহাসি করছে।
যখন ডিজিটাল জগতের আবহে সন্তানদের বড় করার বিষয়টি আসে, তখন মা-বাবারা সাধারণত সবচেয়ে বেশি যে প্রশ্নটি করেন তা হলো, "___ বছরের বাচ্চার স্ক্রিন টাইম কতক্ষণ হওয়া উচিত অর্থাৎ মোবাইল বা অন্যান্য ডিভাইস কতক্ষণ ব্যবহার করা উচিত?" বাচ্চাদের জন্য প্রযুক্তি ব্যবহার করার যে স্বাস্থ্যকর সীমা থাকা উচিত এই বোধ থেকেই সাধারণত এই প্রশ্ন করা হয়। জীবনের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কাজকর্মে ব্যাঘাত করার সম্ভাবনা থাকে, এমন যে কোনো কাজের প্রসঙ্গেই এটি সত্যি। তবে প্রাথমিক উপায় হিসাবে ঘড়ি ধরে স্ক্রিন টাইমের সীমা নির্ধারণ করা, সুস্থ ডিজিটাল জ্ঞানসম্পন্ন বাচ্চাদের বড় করার সেরা উপায় নাও হতে পারে।

বাচ্চাদের প্রতিদিন কতক্ষণ মোবাইল বা অন্যান্য ডিভাইস ব্যবহার করা উচিত, তা নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। প্রথমত, স্ক্রিন টাইম কতক্ষণ হওয়া উচিত অর্থাৎ মোবাইল বা অন্যান্য ডিভাইস কতক্ষণ ব্যবহার করা উচিত, সেই সংক্রান্ত পরামর্শের জন্য পরিচালিত গবেষণাটি উদ্দেশ্যহীনভাবে টিভি দেখার ভিত্তিতে ছিল (ইন্টারনেট চালু হওয়ার অনেক আগে)। টিভি দেখার বিষয়টি বর্তমানে বাচ্চাদের ব্যবহার করা বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল অ্যাক্টিভিটির থেকে অনেকটাই আলাদা। তবে প্রযুক্তির ব্যবহার সীমাবদ্ধ করতে সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই মনে রাখবেন যে, সমস্ত ডিজিটাল কার্যকলাপের গুরুত্বই এক। বাস্তব সত্যির চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ আর কিছুই হতে পারে না! আসুন উদাহরণ হিসাবে দুটি ডিজিটাল কার্যকলাপ দেখি; এর মধ্যে একটি হলো দাদু-দিদার/নানা-নানির সাথে ভিডিও চ্যাট করা এবং আরেকটি হলো ভাগ্য-ভিত্তিক কোনো অনলাইন গেম বারবার খেলা। দুটি কার্যকলাপের জন্যই ডিভাইস (স্ক্রিন রয়েছে এমন) ব্যবহার করা হয়, তবে প্রতিটি কার্যকলাপের গুরুত্ব অনেকটাই আলাদা। আমরা স্ক্রিন টাইম অনুসারে ডিভাইসের ব্যবহার সীমাবদ্ধ করার সময় অল্পবয়সী ছেলেমেয়েদের শেখাই যে প্রযুক্তির ব্যবহার একটি বাইনারি পদ্ধতি (হয় ব্যবহার করা যাবে বা যাবে না), যা শেখায় যে সব ডিজিটাল অ্যাক্টিভিটির গুরুত্ব সমান। কোন ডিজিটাল অ্যাক্টিভিটি অন্য ডিজিটাল অ্যাক্টিভিটির তুলনায় বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং কোন অ্যাক্টিভিটির জন্য আমাদের বেশি সময় দেওয়া উচিত, তা চিনতে শেখার মতো গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা এই পদ্ধতিতে পাওয়া যায় না।

নিজেদের পরিবারে প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করার টুল হিসাবে যদি স্ক্রিন টাইম নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি পুরাতন মনে হয়, তাহলে প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য এর থেকে ভালো উপায় আর কী আছে? বাঁধা-ধরা স্ক্রিন টাইম ব্যবহার করার পরিবর্তে, আমাদের যে ধারণাটি শেখানো উচিত তা হলো ভারসাম্য বজায় রাখা। এটি হলো এমন একটি ধারণা যা আমরা প্রতিনিয়ত বাস্তব জগতে শেখাই। আমরা লক্ষ্য করে দেখেছি যে, সুস্থ লোকেরা বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের লোকজনের সাথে এবং নিজের জন্য কাটানো সময়ের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখেন। তারা ব্যায়াম আর বিশ্রামের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে জানেন। তারা সিরিয়াস হয়ে কাজ করার জন্য সময় বার করেন আবার হাসি মজা ও খেলাধুলা করার জন্যও সময় বার করেন।

বেশিরভাগ কার্যকলাপের গুরুত্ব অন্যান্য কার্যকলাপের সাথে তাদের সামঞ্জস্যপূর্ণ সম্পর্ক দিয়ে নির্ধারিত হয়। ব্যায়াম করা ভালো অভ্যাস, কিন্তু ব্যায়াম করার পিছনে আমাদের এতটা বেশি সময়ও ব্যয় করা উচিত নয় যে আমরা বাড়ির কাজ শেষ করতে বা পরিবারের লোকজন ও বন্ধুদের সাথে সময় কাটাতে না পারি। বিশ্রাম নেওয়ার বিষয়টিও খুব জরুরি, কিন্তু বিশেষ করে অভ্যাসের কারণে বেশি সময় ধরে ঘুমানো আমাদের উৎপাদনশীলতা আর মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে। কল্পনাপ্রবণ হওয়া ভালো, কিন্তু ভুল বিষয়ে চিন্তাভাবনা করা হলে তা মিথ্যা বলে বিবেচিত হয়।

ভারসাম্য প্রতিদিন একই রকমের থাকবে, তা নাও হতে পারে। যেমন, যে দিন কোনো বড় সায়েন্স প্রজেক্ট জমা দিতে হবে তার আগের দিন পুরো সময় বাইক চালিয়ে সময় কাটালে তাতে ভারসাম্য নষ্ট হবে। বেহালা বাজানো সংক্রান্ত কোনো সংগীত অনুষ্ঠানের আগের দিন, বেহালা বাজানোর অনুশীলন করার পরিবর্তে সারা দিন পড়াশোনা করা অনুপযুক্ত হতে পারে, পরিবর্তে অন্য দিন পড়াশোনা করলে তা খুব ভালো হয়। মা-বাবা হিসাবে, বাস্তব জগতে আমাদের যখন মনে হয় যে কাজকর্মের মধ্যে ভারসাম্য নেই, তখন আমরা সেগুলোর কারণ বোঝার চেষ্টা করি। ভার্চুয়াল জগতেও ভারসাম্য খোঁজা ঠিক ততটাই গুরুত্বপূর্ণ। ঠিক যেভাবে আমরা বাস্তব জীবনে আমাদের বাচ্চাদের যে কোনো কাজ করার ক্ষেত্রে ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করি, ঠিক সেভাবেই ডিজিটাল মিডিয়া ব্যবহারে কীভাবে ভারসাম্য রাখতে হয় তা আমাদের বাচ্চাদের শিখতে সাহায্য করার সময়ও একইভাবে অবিচল থাকতে হবে। এক্ষেত্রে, নিচের তিনটি নীতি সাহায্য করতে পারে।

ভারসাম্য বজায় রাখার বিষয়ে সঠিক শিক্ষা দিলে তা আমাদের বাচ্চাদের জন্য ভবিষ্যতের সাফল্য নির্ধারণ করে। আমরা চাই, সময় বেঁধে কোনো কিছু করার পরিবর্তে, তারা স্বেচ্ছায় যেন শিখতে পারে বিভিন্ন কাজের মধ্যে ভারসাম্য কীভাবে রাখতে হয়।

ফিচার ও টুল

Instagram লোগো
Instagram-এ তত্ত্বাবধান টুল
Instagram লোগো
দৈনিক সময়সীমা সেট করা
Instagram লোগো
স্লিপ মোড চালু করা
Instagram লোগো
কাটানো সময় দেখা
Meta
Facebook ও Messenger
Instagram
রিসোর্স